-->

সরস্বতী পূজা পদ্ধতি মন্ত্র সহ । Saraswati Puja Paddhati

 Saraswati Puja Paddhati With Mantra In Bengali । সরস্বতী পূজার পদ্ধতি মন্ত্র সহ । সরস্বতী পূজা 2025, সরস্বতী পূজা পদ্ধতি মন্ত্র সহ । Saraswati Puja Paddhati .

মা সরস্বতী হিন্দু ধর্মের একজন দেবী বা দেবতা। তিনি জ্ঞান, বিদ্যা, শিক্ষা, সৃষ্টিস্থাপনা, কলা এবং বুদ্ধির দেবী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। মা সরস্বতী সাধারণত একটি চার হাত বা চার বাহু ধারণ করেন এবং তার হাতে একটি বীণা বা সিতার থাকে। তিনি সাধারণত সাদা বা হালকা নীল বসন্তবাসী, কোনও চাঁদনী রঙ বা সবুজ বসন্তবাসী ধারণ করেন। মা সরস্বতীর উদ্দিপনা হয় রিগবেদে, যেখানে তিনি বাক্য হয়েছেন "ওঙকার আদির রূপায় মা সরস্বতী নমঃ"। তিনি শারদীয় নবম পর্বে উদযাপন করা হয়। বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া, মরাঠি, গুজরাটি সহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে মা সরস্বতীর পূজা অনুষ্ঠান করা হয়।

সরস্বতী পূজা পদ্ধতি মন্ত্র সহ


সরস্বতী পূজা পদ্ধতি


ফর্দমালা-সিদ্ধি, সিন্দুর, তিল, হরিতকী, পঞ্চগুঁড়ি, পঞ্চশস্য, পঞ্চরত্ন, পঞ্চগব্য, পঞ্চপল্লব, যব-তিসিগাছ, পুরোহিত বরণ -১, ঘট- ১, দ্বার ঘট-২, কুণ্ডহাঁড়ি-১, তেকাঠা-১, দর্পণ-১, তীরকাঠি- ৪, সাদাসূতা, বরণডালা, সশীষ ডাব-৩, ঘটাচ্ছাদন গামছা, এক সরা আতপ চাউল, আসনাঙ্গুরীয়-২, মধুপর্ক বাটি-২, মধু, দধি, আবীর- অভ্র, দেবীর শাড়ী, ধূপ-প্রদীপ, বরণডালা-১, লক্ষ্মীর শাড়ী, চাঁদমালা, বিল্বপত্র-মালা, শাঁখা-লোহা, রচনা, আম্রমুকুল, কুল, লেখনি-মস্যাধার, নৈবেদ্য-২, কুচা নৈবেদ্য, থালা, ঘটি, ভোগের দ্রব্যাদি, পুষ্পাদি, পান, পানের মশলা, বালি, কাষ্ঠ, খোড়কে, গব্যঘৃত, হোমের বিল্বপত্র-২৮, পূর্ণপাত্র ও দক্ষিণা।

সরস্বতী পূজা নিষেধ- ব্রতীগণ পঞ্চমী পূজার পূর্বে কুল ভক্ষণ করিবেন না।

সরস্বতী পূজার নিয়ম- মাঘ মাসের শুক্লা পঞ্চমীতে লক্ষ্মী-সরস্বতী, মস্যাধার ও লেখনী পূজা করিয়া প্রসাদ গ্রহণ করিবেন। পঞ্চমীর পূর্বদিনে হবিষ্যান্ন ভোজন করিয়া পঞ্চমীর দিনে স্নানাদি সমাপন পূর্বক শুদ্ধবস্ত্রে দেবী পূজার ব্রত করিবেন। পূজা অন্তে দেবীর চরণে পুষ্পাঞ্জলী প্রদান পূর্বক প্রসাদ ও নির্মাল্য গ্রহণ করিয়া নিরামিষ আহার করিবেন।

সরস্বতী পূজা পদ্ধতি-  স্নানাদি সমাপন পূর্বক যথারীতি পূর্ব বা উত্তরাস্যে বসিয়া আচমন, বিষ্ণুস্মরণ পূর্বক কুশীতে আতপ চাউল লইয়া স্বস্তিবাচন করিবেন। যথা-ওঁ কর্তব্যেহস্মিন্ গণপত্যাদি নানা দেবতা পূজা পূর্বকং লেখনি মস্যাধার সহিত শ্রীশ্রীসরস্বতী পূজা কর্মাণি, ও পুণ্যাহং ভবন্তোহধি ক্রবস্তু, ওঁ পুণ্যাহং ভবন্তোহধি ব্রুবস্তু, ওঁ পুণ্যন্তোহধি ব্রুবস্তু। ওঁ পুণ্যাহং ও পুণ্যাহং, ও পুণ্যাহম্।। পুনরায় কর্তব্যেহস্মিন ইত্যাদি....... স্বস্তি ভবন্তোহ ধি ব্রুবস্তু, (তিনবার), ওঁ স্বস্তি (তিনবার) পুনরায় কর্তব্যেহস্মিন..... ইত্যাদি, ঋদ্ধিং ভবন্তোহধি ক্রবস্তু (তিনবার)। ওঁ ঋদ্ধ্যতাম্ (তিনবার) তারপর কুশীর আতপ চাউল ছড়াইতে ছড়াইতে, ঘণ্টাধ্বনি সহকারে স্ববেদোক্ত স্বস্তিসূক্ত পাঠ করিবেন।


সরস্বতী পূজা সঙ্কল্প - বিষ্ণুরোম্ তৎসৎ অদ্য মাঘ মাসি শুক্লেপক্ষে পঞ্চম্যাস্তিথৌ অমুক গোত্রঃ শ্রীঅমুক দেবশর্মা (পুরোহিতের নাম) অমুক গোত্রস্য শ্রীঅমুক দেবশর্মা বা দাসঃ সরস্বতী প্রীতিকামঃ গণপত্যাদি নানা দেবতা পূজাপূর্বকং লেখনি মস্যাধার সহিত লক্ষ্মী সরস্বতী পূজা কর্মাহং করিয্যে (পরার্থে-করিষ্যামি) সঙ্কল্প শেষে স্ব স্ববেদোক্ত সঙ্কল্প পাঠ করিবেন। অতঃপর, জলশুদ্ধি, আসনশুদ্ধি, পুষ্পশুদ্ধি প্রভৃতি সমাপ্ত করিয়া যথাবিধি নিয়মে ঘটস্থাপন করিবেন।

সরস্বতী পূজা ঘটস্থাপন-  ঘটে সিন্দুর দিয়া জলপূর্ণ করতঃ পঞ্চগুঁড়ি নির্মিত মণ্ডলে মাটি, তদুপরি পঞ্চশস্য দিয়া ঘট বসাইবেন। ঘটের মুখে আম্র মুকুলসহ আম্র পল্লব দিবেন। তদুপরি একসরা চাউল এবং তদুপরি সশীষ ডাব দিয়া, গামছা দ্বারা আচ্ছাদন দিবেন। চারিপাশে চারটি তীরকাঠি বসাইয়া সাদা সুতা দ্বারা বেষ্টন করিবেন। ঘটের সম্মুখে কুণ্ডহাঁড়ি বসাইয়া তাহাতে দর্পণ দিবেন। দেবীর বাম হস্তে দূর্বাযুক্ত হরিদ্রাসূক্ত বাঁধিবেন, ঘটেও বাঁধিবেন। বামহস্তে চন্দ্রমাল্য দিবেন। অতঃপর স্ব স্ব বেদোক্ত মন্ত্র পাঠ পূর্বক ঘটস্থাপন করিবেন।

সরস্বতী পূজা জলশুদ্ধি- কোশার নিচে নিম্নমুখ ত্রিকোণ মণ্ডল জলদ্বারা অঙ্কিত করিয়া পূজা করিবেন। যথা-'এতে গন্ধপুষ্পে ও আধারশক্তয়ে নমঃ, এইক্রমে-ওঁ অনন্তায় নমঃ, ওঁ কূর্মায় নমঃ।' এবার কোশা মণ্ডলে বসাইয়া অঙ্কুশ মুদ্রা দ্বারা তীর্থাবাহন করিবেন। যথা-"ওঁ গঙ্গে চ যমুনে চৈব গোদাবরী সরস্বতী। নর্মদে সিন্ধু কাবেরী জলেহস্মিন সন্নিধিং কুরু।"

তারপর তদুপরি ধেনুমুদ্রা ও মৎস্যমুদ্রায় আচ্ছাদন করতঃ, তদুপরি "ঐং" মন্ত্র দশবার জপ করিয়া সেই জল দ্বারা নিজেকে ও পূজা দ্রব্য সমূহকে "প্রোক্ষণ করিবেন। এবার আসশশুদ্ধি করিবেন।


আসনশুদ্ধি-আসনের নীচে নিম্নমুখ ত্রিকোণ মণ্ডল করিয়া উহাতে "এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ হ্রীং আধারশক্তয়ে কমলাসনায় নমঃ। -মন্ত্রে পূজা পূর্বক আসন ধরিয়া পাঠ করিবেন। যথা-ওঁ অস্য আসনোপবেশন মন্ত্রস্য মেরুপৃষ্ঠ ঋষিঃ সুতলং ছন্দঃ কুর্মো দেবতা আসনোপবেশনে বিনিয়োগঃ। ও পৃথ্বি ত্বয়া ধৃতা লোকা দেবি ত্বং বিষ্ণুনা ধৃতা। ত্বঞ্চ ধারয় মাং নিত্যং পবিত্রং করুচাসনম্।। তারপর গুরুপংক্তি প্রণাম করিবেন। যথা-বামে গুরুভ্যো নমঃ। ওঁ পরম গুরুভ্যো নমঃ, ওঁ পরাপর গুরুভ্যো নমঃ, ওঁ পরমেষ্ঠী গুরুভ্যো নমঃ, ওঁ পরাৎপর গুরুভ্যো নমঃ। দক্ষিণে গণেশয় নমঃ, উর্দ্ধে ব্রহ্মণে নমঃ, অধঃ অনন্তায় নমঃ, মধ্যে-ওঁ ঐং সরস্বত্যৈ নমঃ।

পুষ্পশুদ্ধি- পুষ্প স্পর্শ করিয়া-"ওঁ পুষ্পে পুষ্পে মহাপুষ্পে সুপুষ্পে পুষ্প সম্ভবে। পুষ্পাচয়াবকীর্ণে হুং ফট্ স্বাহা"।

করশুদ্ধি- একটি সচন্দন পুষ্প লইয়া "ফট্" মন্ত্রে করতলে পেষণ পূর্বক ঈশান কোণে নিক্ষেপ করিবেন।

অতঃপর, গণেশ, সূর্য্য, বিষ্ণু, শিব ও জয়দুর্গা, এই পঞ্চ দেবতার পূজা পঞ্চোপচারে করিয়া দেবীর পূজা করিবেন। প্রথমে কূর্মমূদ্রায় পুষ্প লইয়া দেবীর ধ্যানান্তে পুষ্পটি নিজ মস্তকে দিয়া মানসোপচারে পূজা পূর্বক আবাহন্যাদি পঞ্চমূদ্রা দ্বারা দেবীর আবাহন পূর্বক, পুনরায় ধ্যানান্তে পুষ্পটি ঘটে দিয়া যথাশক্তি উপচারে দেবীর পূজা করিবেন।

দেবীর ধ্যান- 

ওঁ তরুণসকলমিন্দোবিভ্রতিং শুভ্র কান্তিং। 

কুচভরণমিতাঙ্গী সন্নিষণ্ণা সিতাজে।। 

নিজকরকমলোদ্যল্লেখনী পুস্তক শ্রীঃ। 

সকল বিভবসিদ্ধ্যৈ পাতু বাগদেবতা নঃ।।

ধ্যানান্তে পুষ্পটি ঘটে দিয়া উপচার সকল নিবেদন করিবেন। প্রত্যেকটি দ্রব্য অর্চনা পূর্বক-'ওঁ সরস্বত্যৈ নমঃ মন্ত্রে' নিবেদন করিবেন। অতঃপর ধ্যানান্তে নারায়ণ ও লক্ষ্মীর পূজা করিবেন।


নারায়ণের ধ্যান- 

ওঁ শান্তাকারং ভূজগশয়নং পদ্মনাভৌ সুরেশং। 

বিশ্বাধারং গগন সদৃশং মেঘবর্ণং শুভাঙ্গম্।।

 লক্ষ্মীকান্তং কমল নয়ং য়োগিভ্যিান গম্যং।

 বন্দে বিষ্ণুর্ভবভয় হরং সর্বলোকৈক নাথং।। 

পূজামন্ত্র-

ওঁ নমো নারায়ণায় নমঃ।


লক্ষ্মীর ধ্যান-

 ওঁ পাশাক্ষমালিকাম্ভোজ সৃণিভির্যাম্য সৌম্যয়ো।

পদ্মাসনস্থাং ধ্যায়েচ্চ শ্রিয়ং ত্রৈলোক্য মাতরম্ ।। 

গৌরবর্ণাং সুরূপাঞ্চ সর্বালঙ্কার ভূষিতাম্।

 রৌক্সপদ ব্যগ্রকরাং বরদাং দক্ষিণেন তু।।


পূজামন্ত্র-

ওঁ শ্রীং লক্ষ্মীদেব্যৈ নমঃ।। 

অতঃপর গন্ধপুষ্প দ্বারা পূজা করিবেন। যথা-'এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ লেখনী-মস্যাধারেভ্যো নমঃ। এতে গন্ধপুষ্পে-বীণা যন্ত্রায় নমঃ, এতে গন্ধপুষ্পে ও আবরণ দেবতাভ্যো নমঃ। এতে গন্ধপুষ্পে চতুর্বেদেভ্যো নমঃ। এতে গন্ধপুষ্পে পুস্তকাদিভ্যো নমঃ। এতে গন্ধপুষ্পে হংসায় নমঃ।' ইত্যাদি ক্রমে পূজা পূর্বক সাধারণ কুশণ্ডিকা নিয়মে স্থণ্ডিল নির্মাণ পূর্বক হোম করিবেন। যথারীতি অগ্নিস্থাপন পূর্বক-বিন্ধপত্রের অর্চনা করিয়া- "ওঁ ঐং সরস্বত্যৈ স্বাহা' মন্ত্রে হোম করিবেন। যজ্ঞডুম্বুর সমিধ শেষে "ওঁ তদ্বিষ্ণো পরমং পদং সদা পশ্যন্তি সূরয়ঃ দিবীব চক্ষুরাততম্ স্বাহা' মন্ত্রে বিষ্ণুর হোম করিয়া, লেখনীমস্যাধারেভ্যো স্বাহা। এইরূপে-নবগ্রহ, ইন্দ্রাদি দিকপাল প্রভৃতির হোম করিয়া মৃড় নামক অগ্নির ধ্যান, আবাহন পূর্বক পূজা করিয়া বস্ত্রখণ্ড, পান ও কদলী অগ্নিতে দিয়া পূর্ণাহুতি করিবেন। তারপর অগ্নির ঈশান কোণে দুগ্ধ বা দধি দিয়া পূর্ণপাত্র উৎসর্গ পূর্বক অগ্নির বিসর্জন পূর্বক কশ্যপ (তিলক) গ্রহণ করিবেন। পরে পুষ্পাঞ্জলি দিবেন।

 পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্র (১)-

যা কুন্দেন্দু তুষারহার ধবলা যা শ্বেত পদ্মাসনা।

যা বীণা বরদণ্ড মণ্ডিত ভুজা যা শুভ্রাবস্ত্রাবৃতা৷৷

 যা ব্রহ্মাচ্যুতশঙ্কর প্রভৃতিভির্দৈবৈ সদা বন্দিতা।

 সা মাং পাতু ভগবতী সরস্বতী নিঃশেষ জাড্যাপহা ।।

 সা মে বসতু জিহ্বায়াং বীণাপুস্তক ধারিণী। 

মুরারী বল্লভাং দেবীং সর্বশুক্লা সরস্বতী।।

 সরস্বতী মহাভাবে বিদ্যে কমল লোচনে।

 বিদ্যারূপে বিশালাক্ষী বিদ্যাং দেহি নমোহস্তুতে ।।


 পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্র  (২)

 জয় জয় দেবি। চরাচর সারে।

 কুচযুগ শোভিত মুক্তাহারে ।। 

বীণা পুস্তক রঞ্জিত হস্তে। 

ভগবতী ভারতী দেবী নমস্তে।।


সরস্বতীর স্তোত্র


শ্বেত পদ্মাসনা দেবি শ্বেত পুষ্পোপশোভিতা।

 শ্বেতাম্বরা ধরা নিত্যা শ্বেত গন্ধনুলেপনা।। 

শ্বেতাক্ষ সূত্র হস্তা চ শ্বেতচন্দন চর্চিতা।

 শ্বেতবীণা ধরা শুভ্রা শ্বেতালঙ্কার ভূষিতা।। 

বন্দিতা সিদ্ধগন্ধর্বৈরচিতা সুর-দানবৈঃ। 

পূজিতা মুনিভিঃ সর্বৈঃ ঋষিভিঃ স্তুয়তে সদা।। 

স্তোত্রেনানেন ত্বাং দেবীং জগদ্ধাত্রী সরস্বতীম।

 যে স্মরন্তি ত্রিসন্ধ্যায়াং সর্বাং বিদ্যাং লভেন্তি তে৷৷

প্রণাম মন্ত্র


সরস্বত্যৈ নমো নিত্যং ভদ্রকাল্যৈ নমো নমঃ। 
বেদ বেদাঙ্গ বেদান্ত বিদ্যাস্থানেভ্য এব চ।
 সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমল লোচনে। 
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষী বিদ্যাং দেহি নমোহস্তুতে ।।

লক্ষ্মীর প্রণাম মন্ত্র

বিশ্বরূপস্য ভার্য্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে। 
সর্বতঃ পাহি মাং দেবি মহালক্ষ্মী নমোহস্তুতে ।।
 বন্দে বিষ্ণুপ্রিয়াং দেবী দারিদ্র্য দুঃখনাশিনী। 
ক্ষীরোদ পুত্রী কেশব কান্তা বিষ্ণু বক্ষ বিলাসিনী ৷৷

বন্দনা


বন্দিলাম গণপতি বিঘ্ন বিনাশন। 
বন্দিলাম লক্ষ্মী সহ দেব নারায়ণ। 
বন্দিলাম দুর্গাসহ দেব পঞ্চাননে। 
আর বন্দি আদিত্যাদি নবগ্রহগণে।। 
বন্দিলাম ভক্তিভরে দেবী সরস্বতী।
 শ্রীগুরুর শ্রীচরণে করিনু প্রণতি।।
 ভক্তিভাবে বন্দিলাম পিতা ও মাতারে। 
ব্রাহ্মণ বৈষ্ণব বন্দি অতি ভক্তিভরে।
 প্রণাম করিয়া সর্ব দেব-দেবীগণে।
 শ্রীপঞ্চমী ব্রতকথা শক্তিপদ ভণে।
You May Like Also Also Like This

Post a Comment

0 Comments


Advertisement